সারারাত পানিতে ভিজিয়ে রেখে খেয়ে গ্রহন করুন কিশমিশের পানি, ৩ রোগ নিপাত যাবে
আমাদের হাতের কাছে নানা ধরনের Dry Fruits রয়েছে। তবে মাথায় রাখতে হবে যে এরমধ্যে কিশমিশ তা সত্ত্বেও একটু বহু ভালো। এ আহারে আছে অনেকটা হিসাবে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। এই সময়ে এ অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট কিন্তু নানা অসুখে দুর্দান্ত কার্যকরী। অ্যানিমিয়া থেকে আরম্ভ করে নানা অসুখ দূর করে দেয় এই খাবার। মাথায় রাখার জন্য হবে যে আয়রন হতে আরম্ভ করে ক্যালশিয়াম, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ফাইবারও রয়েছে এ খাবারে। এই যাত্রায় অধিকাংশই শুধু কেবলমাত্র এ খাবার খান। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন এই অন্ন আপনি জলে মিশিয়ে খেতে পারেন। এক্ষেত্রে জলে ভিজিয়ে কিশমিশ খেলে কল্যাণ (Benefits of Raisin Water) এইরকম অনেকটা বহু মেলে। এজন্য টেনশনের কোনও কারণ নেই।
তবে বেশি মানুষ এই বিষয়টা বুঝতে চান না। সেক্ষেত্রে নিজের মতো করেই খেতে থাকেন কেবল কেবলমাত্র Dry Fruits. এই মানুষগুলিকে অবশ্যই খেতে হবে কিশমিশ জলে মিশিয়ে। এই সময়ে কী কী লাভ মিলতে পারে? আসুন জানা যাক দ্রুত।
১. কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়
এখন প্রচুর মানুষের রয়েছে কোষ্ঠকাঠিন্যের (Constipation) সমস্যা। এক্ষেত্রে পেট ক্লিয়ার হয় না। ফলে রোগীর বেজায় যন্ত্রণা হয়। এ মানুষগুলি নিয়মিত ভোরে খেয়ে নিতে পারেন কিশমিশ জয়েন জল। এতে চমৎকার থাকে বিপাকের হার। এমনকী পেট ক্লিয়ার হয়ে যায় দ্রুত।
২. ওজন কমায়
ওজন বহু থাকাটা কোনও কাজের কথা নয়। প্রচুর ব্যক্তি এ রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন নিয়মিত। এই যাত্রায় ওজন কমাতে চাইলে আপনি খেয়ে নিতে পারে কিশমিশ জল। এতে থাকে গ্লুকোজ ও ফ্রুকটোজ। ফলে গাত্রে মেলে অনেকটা শক্তি। এমনকী ভর বাড়ে না।
৩. ত্বকের জন্য ভালো
শীত পড়েছে। এই টাইমে ত্বকের প্রবলেম মারাত্মক হয়ে দেখা দেবে। এ পরিস্থিতিতে আপনি খেয়ে নিতেই পারেন এরূপ কিছু অন্ন যা দেহ সুস্থ রাখার জন্য পারে। এমনকী ত্বক রাখে ভালো। সেই লিস্টে কিশমিশ পানি একদম শুরুতে উঠে আসবে। এ জল খেলে ত্বক থাকে ভালো। এইজন্য টেনশনের কোনও কারণ নেই।
What's Your Reaction?