এবার হজে যেতে পারবেন ২৭ হাজার ১৯৮ জন
সৌদি সরকার এবং বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে যেতে পারবেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ হাজার এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১২ হাজার ১৯৮ জন হজ পালন করতে অনুমতি পাবেন।
সৌদি সরকার এবং বাংলাদেশ সরকারের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী, চলতি মৌসুমে ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে যেতে পারবেন। এর মধ্যে সরকারি ব্যবস্থাপনায় ১৫ হাজার এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় ১২ হাজার ১৯৮ জন হজ পালন করতে অনুমতি পাবেন।
স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে সংসদের ওই প্রশ্নোত্তর পর্ব অনুষ্ঠিত হয়। হজের বিষয়ে প্রশ্ন করেন এম আব্দুল লতিফ।
সরকারি দলের সদস্য এম আবদুল লতিফের লিখিত প্রশ্নের জবাবে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী জানান, ২০০৯ সালে বাংলাদেশের হজযাত্রীর কোটা ছিল ৫৮ হাজার ৬২৮ জন, যা ২০১৯ সালে ১ লাখ ২৬ হাজার ৯২৩ জনে বৃদ্ধি পায়। কিন্তু করোনা পরিস্থিতির কারণে অন্যান্য দেশের মতো ২০২২ সালে বাংলাদেশকে সীমিত পরিসরে ৬০ হাজার ১৪৬ জন হজযাত্রীর কোটা দেওয়া হয়েছিল।
______________________________________________________________________
আরও পড়ুনঃ এজেন্ট ঢুকতে না দেয়ার অভিযোগ হিরো আলমের
______________________________________________________________________
তিনি জানান, ২০২৩ সালে হজযাত্রীর কোটা এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন। সার্বিক বিবেচনায় ২০০৯ সাল থেকে ২০২৩ পর্যন্ত হজযাত্রীর কোটা ১৪৮ ভাগ বেড়েছে, যা বর্তমান সরকারের সাফল্যের একটি বড় মাইলফলক।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে ধর্মমন্ত্রী আরও বলেন, গত বছর যেসব হজ এজেন্সি অনিয়ম করেছে, যাদের মাধ্যমে হজে গিয়ে বাংলাদেশিরা ফিরে আসেননি, চুক্তি অনুযায়ী সেবা দেয়নি এবং চুক্তির শর্ত লঙ্ঘন করেছে, তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত অব্যাহত আছে। তদন্তকাজ শেষ হলেই সেসব এজেন্সির বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
এর আগে গত ১৪ জানুয়ারি সৌদ আরবের মক্কায় এ হজ চুক্তি সম্পাদিত হয়। সেখানে বাংলাদেশের পক্ষ উপস্থিত ছিলেন ধর্মমন্ত্রী অধ্যক্ষ মতিউর রহমান ও সৌদি-ওমরা বিষয়ক মন্ত্রী ড. মোহাম্মদ সালেহ বিন তাহের বেনতান।
What's Your Reaction?