বিশ্বকে বদলে দেবে চ্যাটজিপিটি: বিল গেটস
প্রযুক্তিতে নতুন নাম চ্যাটজিপিটি। যা ইতিমধ্যে আলোচনার তুঙ্গে। এর পুরো নাম- ‘জেনারেটিভ প্রি-ট্রেইনড ট্রান্সফরমার’
প্রযুক্তিতে নতুন নাম চ্যাটজিপিটি। যা ইতিমধ্যে আলোচনার তুঙ্গে। এর পুরো নাম- ‘জেনারেটিভ প্রি-ট্রেইনড ট্রান্সফরমার’। ২০২২ সালের ৩০ নভেম্বরে বিশ্বের প্রথম সারির মার্কিন গবেষণা ল্যাবরেটরি ‘ওপেনএআই’ এই চ্যাটবট বাজারে আনে। চ্যাটজিপিটি নামক এই চ্যাটবট দিয়ে মুহুর্তে বের করে ফেলা যায় কোনো ঘটনার ব্যাখ্যা। এর সাহায্যে অনেক কাজই মানুষ এখন সহজে করিয়ে নিতে পারছে।
চ্যাটজিপিটি
- প্রশ্ন করার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মতো উত্তর দিতে পারে চ্যাটজিপিটি। যা গুগলও করতে পারে না। এটি হলো কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসম্পন্ন কন্টেট ক্রিয়েটর। যার পুরো নাম- 'জেনারেটিভ প্রি-ট্রেইনড ট্রান্সফরমার'। ২০২২ সালের নভেম্বরে বিশ্বের প্রথম সারির মার্কিন গবেষণা ল্যাবরেটরি ওপেন এআই এই চ্যাটবট বাজারে আনে। সম্প্রতি এই চ্যাটবট নিয়ে ইতিবাচক মন্তব্য করেছেন মাইক্রোসফ্টের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস।
- গতকাল শুক্রবার প্রকাশিত একটি সাক্ষাত্কারে জার্মান ব্যবসায়িক দৈনিক হ্যান্ডেলসব্ল্যাটকে তিনি বলেন, ‘এখন পর্যন্ত কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা পড়তে এবং লিখতে পারত, কিন্তু কোনো বিষয়বস্তু বুঝতে পারত না। তবে এই চ্যাটজিপিটির মতো নতুন প্রোগ্রামগুলি চালান বা চিঠি লিখতে সাহায্য করে অনেক অফিসের কাজকে আরও দক্ষ করে তুলবে। এটি আমাদের বিশ্বকে বদলে দেবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সানফ্রানসিসকোর ‘ওপেনএআই’ নামের একটি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে গবেষণাকারী প্রতিষ্ঠান চ্যাটজিপিটি উদ্ভাবন করেছে। ২০১৫ সালে কোম্পানিটি প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ইলন মাস্ক এবং স্যাম অ্যাল্টম্যানসহ আরও কয়েকজন। যদিও ইলন মাস্ক ২০১৮ সালে বোর্ড থেকে পদত্যাগ করেন।
এই প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য হলো ‘নিরাপদ এবং সুবিধার’ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবস্থা তৈরি করা। কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা সক্ষমতা বাড়াতে সম্প্রতি এই প্রতিষ্ঠানে কয়েক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দিয়েছে মাইক্রোসফট। ২০১৯ সালে এই কোম্পানিতে এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেছিল মাইক্রোসফট।
What's Your Reaction?